কেডি পাঠকের আদালত ডাউনলোড লিংক

আদালত (ইংরেজি: Adaalat) হল একটি ভারতীয় টেলিভিশন আদালত বিষয়ক সিরিজ যেটি সনি আট এ প্রচারিত হয়ে থাকে।অনুষ্ঠানটি এ্যাডভোকেট কে.ডি. পাঠক কে নিয়ে গড়ে উঠেছে যিনি একজন প্রতিরক্ষা আইনজীবী হিসেবে অনবদ্য জয়ের রেকর্ড সৃষ্টি করেছেন এবং সত্য পক্ষাবলম্বন অসহায় নিরপরাধ ব্যক্তি কিন্তু মিথ্যা মামলার শিকারীদেরকে তিনি বিনামূল্যে আইনি লড়াইয়ে লড়ছেন। কেডি একজন ভদ্র পরিশীলিত, বিদগ্ধ এবং এখনো রীতিবিরুদ্ধ আইনজীবী হন। তার সাফল্যের হার (শতভাগ) 

কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, কে ডি কেবলমাত্র তার মক্কেলের জন্য লড়ে না বরং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করেন। আদালত প্রচারিত হয় প্রতি শনি ও রবিবার ভারতীয় সময় সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিট থেকে ৮.৩০ পর্যন্ত। আদালত আরও প্রচারিত হয় সনি এন্টারটেনমেন্ট টেলিভিশন এশিয়া চ্যানেলে। এছাড়াও আদালত বাংলা ভাষায় ডাবিংকৃত সনি আট চ্যানেলে ভারতীয় সময় রাত ১০.০০ প্রতি বৃহস্পতিবার-শুক্রবার প্রচারিত হয়।


শ্রেষ্ঠাংশে টিয়ার আদালত

রোমিত রাজ - বরুন জাবেরী (কেডির সহকারী(শারমান জৈন - শারমান -কেডির সহযোগী-প্রেরনা ওয়ানভেরী সুনাইনা-কেডির সহযোগী-(অজয় নায়েন - ইন্সপেক্টর শ্রীকান্ত ডেভ নিলুফার - মিসেস বিলুমরিয়া রাজা চৌধুরী - ইন্সপেক্টর সুরাজ রাথোড -প্রসিকিউশন আইনজীবী-আনন্দ গরাদিয়া -


ইন্দ্র মোহন জয় সওয়াল-অমি ত্রিবেদী - মিসেস দীক্ষিত - সায়ন্তনী ঘোষ - প্রনালী গুজরাল রাখসান্ধা খান - মিস প্রতিজ্ঞা কারিশমা তান্না - আনুশকা জাফরী অশ্বিতা ধাওয়ান - মনজুলা ত্রিপতী গৌরব চোপড়া - বিশ্বজিত রনায়ন্ত মনিনী মিশ্র - মিস দেবযানী বোস শ্বেতা কাওয়াত্রা -


সারভীন খারানা রূপালী গাঙ্গুলি - রোহিণী মালিক নাগেশ ভোঁসলে - শরদ ভোঁসলে সেলিম শাহ -মি. সোধি শ্বেতা কেসওয়ানি - মিস. কেসওয়ানি বিনয় আপ্তে - মেঘ রাত রানে গীতাঞ্জলি টিকেকার - মিস. শিকদার বেদ থাপার - মি. কোরেশী প্রমোদ মৌতুশি. অভাতারাম অন্যান্য চরিত্রে যশ দাশগুপ্ত - ভিরাজ আদিত্য শ্রীবাস্তব - সিআইডি ইন্সপেক্টর অভিজিৎ আরিফ জাকারিয়া -


ড. পাঞ্জাবি রাজ প্রেমী - ধিনকা ভাউ ইলিয়াস খান - অনুরাগ /বিরাত দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠী - কুমুদ শার্মা শ্বেতা তিওয়ারী - রেবতী নাগপাল বিশাল পুরী রাজা চৌধুরী - ইন্সপেক্টর ডলি বেন্দ্রে অমিত পাচরী ভারতী সিং - আরতী সিনহা হুনার হলি - বর্ষা দীক্ষিত বিপি সিং - ডিসিপি চিত্রলে ইয়াসির শাহ -


 গৌরাঙ্গ রশনী চোপরা রাহুল কুমার রিশিকা মিহানি - রাশি চোপরা ঋতু দুধানি - সানিয়া মানব গহিল - কেডির ভাই দর্শন জারিওয়ালা - করনবীর শেখওয়াত (কেডির বাবা) মেয়ে আলাগ (কেডির মাতা) অলোক বারান্দায় - মনোজ ওজস্বী অরোরা-রেনুকা শুক্লা মুখ্য চরিত্র ভারতীয় অভিনেতা


 রনিত রায় আদালতের প্রধান চরিত্র কে,ডি, পাঠকের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। কেডি হলেন একজন প্রতিরক্ষা আইনজীবী এবং সর্বদা একটি নাটকীয়তার মাধ্যমে তার মক্কেলকে রক্ষা করে থাকেন যদি তিনি নির্দোষ হন। কেডি পাঠক কেডি শেখাওয়াত নামেও পরিচিত। তবে এই ধারাবাহিক কেডির পূর্ণরূপ কি বা কেডির মানে কি এটা খোলাসা করে উল্লেখ করা হয়নি। 


এই বিষয়ে যখনই কেডিকে জিজ্ঞেস করা হয় তখনই তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান কিন্তু এই ধারাবাহিকের ৫৭ নাম্বার পর্বে দেখা যায় একজন কয়েদির প্রশ্নের জবাবে কেডি পাঠক বলেন কেডির মানে হলো কারেন দিবাকর। যদিও কেডি এটা মিথ্যা কথা বলেন, কিন্তু পরবর্তীতে ঐ কয়েদির মৃত্যুর সময় কেডি তার কানে কানে আসল মানেটা বলেছেন তবে সেটা ঐ কয়েদি ছাড়া আর কেউ শুনতে পাননি।


নিম্নে পর্ব ও পর্বের নাম দেওয়া আছে


সুপারস্টার রেহান খান কে গুলি করে হত্যা 

রামদেব ব্যাংক ডাকাতি কেস 

সিআইডি অফিসার অভিজিত আদালতে 

নিন্দের রোগ মৃত্যুর কাহিনী জাদুঘরের খুনি তলোয়ার  দিল্লী হাইকোর্ট কেডি মহিলা ক্রীড়াবিদ কেস মুখ্যমন্ত্রীর খুনি কে? 


স্বামী অগ্নিদেব মার্ডার কেস বিশ্বাসী কুকুরের তিন তিন বয়ান সার্কাসের খুনি কে? আত্মা আদালতে!ভ্যালেন্টাইন্স পার্টিতে খুন বক্সিং রিং এ খুন মুভি থিয়েটার খুন আত্মার রহস্য কে.ডি. পাঠককে জীবিত দাফন খুনীর ওজন ৩৪৫ কেজি ফ্রাইটে অজানা খুনির রহস্য ,কে.ডি. পাঠক জেলে -লিফটে খুন -মূর্তির ভিতর বোমা! -


গির্জায় খুন! -অপরিচিত ঘরের কাহিনী -নৌকায় মধুকর কে হত্যা - রাতের রাজা সাম্রী ডন খুনের গল্প -ড. জয়ন্ত কে নিজ ফ্ল্যাটে হত্যা -ম্যারাথন দৌড়ে খুনি -সাত তলা থেকে পড়ে মৃত্যু - কেডি বনাম কেডি (পার্ট ১) -কেডি বনাম কেডি (পার্ট ২) - আত্মহত্যা করে ফাঁসানো! -ফ্যাশন শো তে খুন! -চিঠি দ্বারা মৃত্যু -কেডি পড়েছে ফাঁদে -টিভি শো তে আসল খুনি কে? (পার্ট ১) -টিভি শো তে আসল খুনি কে? (পার্ট ২) -রক্তের বন্ধন! -খুনের সম্পর্ক! -


কে.ডি. পাঠকের চ্যালেঞ্জ! -হোস্টেল আত্মহত্যার কাহিনী! -ভালবাসার নাম হত্যা! মাদরাসার খুনের রাজ! -শেখর খুনের গল্প! -কৌতুকাভিনেতা কি খুনি? -সি.এম. গোপন তালিকা গল্প -মাসুম বিবাহ (পার্ট ১) -মাসুম বিবাহ (পার্ট ২) -কেডি যখন খুনি -হত্যাকারীর চিঠি! -খুনের সাক্ষী তোতাপাখি! - টেক্সি ড্রাইভার কি খুনি! -শ্রদ্ধা ৫০!ঘড়ির রহস্য! -আহমেদাবাদে রাঁধুনির গল্প! -প্রবাদ বাক্যে খুন!

ক্রেডি পাঠকের আদালত লিংক ডাউনলোড

ডি পাঠক আর তার সহকারী বরুণের মধ্যে কথা হচ্ছে ভারতের চির শত্রু পাকিস্তানকে নিয়ে:
কেডি: জি কার কাছ থেকে ক্ষমতা গ্রহণ করেছেন বরুণ: কেন? আসাম সা এর কাছ থেকে।
কেডি: তিনি কী রাজনীতিক ছিলেন?

বরুণ: না তিনি প্রধান বিচক্ষণ ছিলেন সেই সময়কার। আর তাই কাঙাল জাতি তাকে বিশ্বাস করে দায়িত্ব দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি তাদের দিয়েছেন বাঁশ। কেডি: ছি! একজন বিচক্ষণ এটা করতে পারেন?
বরুণ: যাই বলুন তিনি তা করেছেন।

কেডি: আচ্ছা সৈরাচার চাচা হুমুএ কার কাছ থেকে ক্ষমতা নিয়েছেন?
বরুণ: তিনিও একজন বিচক্ষণ। তার নাম হচ্ছে আসা।
কেডি: বাহ। তাহলে ওদের গণতন্ত্র নিশ্চয় কোন বিকেকবান মানুষের হাত ছিল না?

বরুণ: না তাও ছিল সরকারের যে তিনটা বিভাগ থাকে তার থেকে একটার প্রধান মাঝে মাঝে প্রধান হতেন। কোন এক প্রধানের হাত ধরে কোন এক দশকের শুরুতে ওদের বর্তমান গণতন্ত্র শুরু হয়।


কেডি: প্রআতে সৈআম একটা কলাম লিখেছেন আমি কিছু লাইনে দাগ দিয়ে রেখেছি তা পড় তো আমি নোট নেব বরুণ: জ্বি স্যার এখুনি বের করছি। তিনি লিখেছেন-(কিছু শব্দ সংক্ষিপ্ত। বুঝতেই পারছেন।

কেডি: আজকে পত্রিকাগুলো ঘেঁটে দেখ তো তার বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা নেয়া হয়েছে কিনা?
বরুণ: আপনি নিশ্চিত থাকুন কয়েক যুগের মধ্যেও হবে না। তবে আমার এ বক্তব্য আপনি ভুল প্রমাণ করতে পারলে আমি খুশি হব

কেডি: গত ১৯-০৮-২০১৫ তারিখের ৯ পৃষ্ঠাতে দেখলাম জা পেয়ে কয়েকজন অভিযোগকারির বাড়ির সামনে উল্লাস করেছে। তোমাকে খবর নিতে বলেছিলাম নিয়েছ? এটা কি কোন বি এর নজরে আসেনি? তারা কী ওই জা দাতার বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা নিয়েছে?


বরুণ: ধুর স্যার। দুঃখিত স্যার। এ আর এমন কী? এসব তো হয়ই। তাছাড়া ওই মেয়েটার নিশ্চয় চরিত্র ভাল ছিল না তাই এমন হয়েছে । আপনি কী দেখেছেন আপনি যে আদালতে শুনানি করেন সেই আদালতের বিচারকের মেয়েকে এমন করতে? কারণ তাদের চরিত্র ভাল। আর ঐ ফালতু মেয়েটা। কী বলেন? আপনারই তো একটা মামলায় দেখেছিলাম যে তিন পুলিশ আসামির হামলায় আহত হয়েছে কিন্তু জামিন তো পেল। এসব ফালতু মামলা আপনি নিয়েন না ধরা খাইবেন।

এতক্ষণ সব ফালতু বকবকানি হল। এবার শুনুন আদালত নামে একটা টিভি সিরিয়াল আছে। আর এর প্রধান চরিত্রের নাম কেডি পাঠক। তার সহকারীর নাম বরুণ। একবার হল কী এই প্রথিতযশা আইনজীবি আদালত অবমাননার মামলায় পড়লেন। বিচারক তাকে শাস্তি দিল কিন্তু এর সংঙ্গা দিল না।


আর বাস্তব জীবনে ভারতীয়রা কেডি না পেয়ে যার উপর আস্থা রাখল তার নাম "এনকাউনন্টার"।
উপরের সকল চরিত্র, ঘটনা ভারতীয়। এর সাথে অন্য কোন দেশের কোন সম্পর্ক নাই। সকল ঘটনা ভারতীয়, এর সাথে তার প্রতিবেশি কোন দেশের নূন্যতম সম্পর্ক নাই। এটা একটা কাল্পনিক ঘটনা। এটা সিরিয়ালের ঘটনা। বস্তব জীবনে এর কোন সম্পর্ক নেই। কেউ যদি কোন সম্পর্ক আবিষ্কার করেন তার দায় ঐ আবিষ্কারকের।

একটা কথা মনে পড়ল- বিচারের বাণী নিরবে নিভৃতে কাঁদে। এই কথা কে বলেছে? আমাদের দেশের এই মহান বিচার ব্যবস্থা দেখলে তিনি এই কথা অবশ্যই বলবেন না। অসভ্য লোক কোথাকার। এই লোকটার নাম বলতে পারবেন কেউ? 

তিনি লিখতে পারতেন বিচারকের বাণী নিরবে নিভৃতে কাঁদে বা তিনি এটা এমন ভাবে বলতে পারতেন যে পুরো ব্যবস্থার উপর দোষ না চাপায়। আমি অবশ্য আইন ভাল বুঝি না। কারণ আমি আইনের ছাত্র নই। কিন্তু আমার কেন যেন মনে হচ্ছে এই কথাটা যিনি লিখেছেন তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা করা দরকার। বাংলাদেশের সকল নাগরিক এই কথার সাথে একমত হবেন। কী ফালতু কথা বিচারের বাণী নিরবে নিভৃতে কাঁদে। ওকে শূলে দাও.......

মুখ্য চরিত্র ভারতীয়

 অভিনেতা রনিত রায় আদালতের প্রধান চরিত্র কে,ডি, পাঠকের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। কেডি হলেন একজন প্রতিরক্ষা আইনজীবী এবং সর্বদা একটি নাটকীয়তার মাধ্যমে তার মক্কেলকে রক্ষা করে থাকেন যদি তিনি নির্দোষ হন। কেডি পাঠক কেডি শেখাওয়াত নামেও পরিচিত। তবে এই ধারাবাহিক কেডির পূর্ণরূপ কি বা কেডির মানে কি এটা খোলাসা করে উল্লেখ করা হয়নি। এই বিষয়ে যখনই কেডিকে জিজ্ঞেস করা হয় তখনই তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান । কিন্তু এই ধারাবাহিকের ৫৭ নম্বর পর্বে দেখা যায় একজন কয়েদির প্রশ্নের জবাবে কেডি পাঠক বলেন কেডির মানে হলো কারেন দিবাকর। যদিও কেডি এটা মিথ্যা কথা বলেন, কিন্তু পরবর্তীতে ঐ কয়েদির মৃত্যুর সময় কেডি তার কানে কানে আসল মানেটা বলেছেন তবে সেটা ঐ কয়েদি ছাড়া আর কেউ শুনতে পাননি।

*

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন

ad

add_action('wp_footer', function(){ if(!is_single()) return; ?>